
নিজস্ব প্রতিবেদন :- মো: এমারত হোসেন মুসুল্লী ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্র রাজনীতি করেছেন। দাপিয়ে বেরিয়েছেন মেঠো পথ থেকে রাজপথ। তিনি রাজনীতির বৈরিতাকে আলীঙ্গন করে থেকেছেন সাধারণ মানুষের পাশে। তিনি জেল জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতনকে উপেক্ষা করে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়ন ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে সুসংগঠিত করতে কাজ করছেন সাহসীকতার সাথে। বিএনপি’র কেন্দ্র ঘোষিত সকল কর্মসূচী সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য নেতা কর্মীদের নিয়ে মাঠে থাকেন সব সময়। বিএনপির সাংগঠনিক অবকাঠামো জোরদার ও সংগঠনকে শক্তিশালী করতে রাতদিন কাজ করে যাচ্ছেন গাজীপুর সদর উপজেলা যুবদলের এই ত্যাগী ও নির্যাতিত নেতা। আশির দশকে তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি হয় ছাত্রদলের মাধ্যমে। তিনি বৃহত্তর মির্জাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠা সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাবেক আহবায়ক ও সভাপতি, ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ ছাত্রসংসদের সাবেক সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এবং ভারপ্রাপ্ত এজিএস বৃহত্তর গাজীপুর সদর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব। বর্তমানে তিনি গাজীপুর জেলা যুবদলের সদস্য ও সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। মো: এমরাত হোসেন মুসুল্লী বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে ক্ষমতা, লড়াই ও সংগ্রাম সব কিছুতেই তাঁর অবদান যেন ঈর্ষনীয়। তিনি এরশাদ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে সবশেষ ২০২৪ সালের শেখ হাসিনা পতনের আন্দোলনেও অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। ছাত্র জীবন থেকে শুরু করে যুব রাজনীতি সফলতার পর এখন সাধারণ মানুষের নেতা হয়ে উঠেছেন। শুধু রাজনৈতিক নয় সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সকল ক্ষেত্রে তাঁর বিচরণ রয়েছে। এই মানুষটি তৈরি করেছেন মসজিদ মাদ্রাসা। দলীয় সম্পর্কের বাইরে গিয়েও নিজ এলাকায় সর্বজন শ্রদ্ধেয় নেতা। আওয়ামীলীগ সরকারের সময় মামলায় নির্যাতিত হয়ে ঘর ছাড়লেও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ছাড়েননি তিনি। তাঁর উপর ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের মামলার ওয়ারেন্ট থাকার পরও সরকার পতনের আন্দোলনে গাজীপুর সদর উপজেলার রাজপথ থেকে শুরু করে ঢাকার রাজপথ পর্যন্ত কাপিয়েছেন তিনি। অগ্নিঝরা বক্তব্য আর স্লোগানে মুখরিত করে রেখেছেন রাজপথ। বিএনপির যেকোনো কর্মীর বিপদে আপদে ছুটে গেছেন। নীতিতে অটল থেকে জিয়াউর রহমানে আদর্শ বাস্তবায়নে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সকল নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে সবসময় রাজপথ দখলে রেখেছেন তিনি। গরীব দুখী অসহায় মানুষের পাশে থেকে তাদের বিপদের সঙ্গী হয়েছেন। তাই তিনি গরীব ধনী নির্বিশেষে সকলের প্রিয় ও শ্রদ্ধার ব্যক্তি।



Discussion about this post