
গাজীপুরের (কাপাসিয়া)প্রতিনিধি:- গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার টোক ইউনিয়নের কাশেরা গ্রামের মোঃ নুরুল ইসলাম, পিতা: ছফুর উদ্দিন পৈতৃক, নিজস্ব,ও এজবদলকৃত জমির পরিমাণ সাড়ে চব্বিশ গন্ডা থেকে তিন ছেলে তার মধ্যে বড় ছেলে রশিদ,মেজো ছেলে রুকুন, তৃতীয় আলম ও শাহ্ আলম কে ৪গন্ডা করে লিখে দেয়, কিন্তু দুই ছেলে সন্তুষ্ট চিত্তে গ্রহণ করলেও ছোট ছেলে শাহ আলম তার স্ত্রীর প্ররোচনায় কিছুতেই মানতে রাজি নন, শাহ আলমের স্ত্রী মমতাজ বেগম এ পর্যন্ত পাঁচটি মামলা দিয়ে হয়রানি করছে আশি বছর বয়সী নুরুল ইসলাম, তার মধ্যে তিনটি মামলা চলমান আছে যাহার মামলা নং সি আর ২৭০/২৫ পিটিশন মোঃ নং ৮৯৪/২৫ ও পিটিশন মোঃ নং ১০৬৪/২৫, আমাকে তিন বার মেরে আহত করেছে, মেডিকেল ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে হয়েছে এবং এগুলোর সার্টিফিকেট রয়েছে। শাহ আলমের স্ত্রী মমতাজ বেগম ৩৩৯/২৫ মামলায় শর্তসাপেক্ষে অস্থায়ী জামিনে মুক্তি পেয়ে সন্ত্রাসী প্রকৃতির ৪-৫ জন লোক নিয়ে নরুল ইসলাম কে প্রাণনাশের হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে। নিরুপায় হয়ে নরুল ইসলাম মামলা করেন কিন্তু এ মামলা প্রত্যাহারের জন্য প্রতিনিয়ত হত্যার হুমকি দিয়ে আসছে। নরুল ইসলাম বলেন, আমি আমার গোয়ালের গরু, গাছপালা, জমি বন্ধক দিয়ে ঋণ করে টাকা এনে শাহ্ আলম কে বিদেশ পাঠিয়েছি। এলাকাবাসী ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সালিশি মীমাংসার পরেও মমতাজ বেগম তা না মেনে কোর্টে মামলা দায়ের করে হয়রানি করছে। নুরুল ইসলাম বলেন,আমি আমার জমিতে কিছু করতে গেলে আমাকে গালাগালিসহ প্রাণনাশের হুমকী ও ভয়ভীতি ও বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে মামলা হামলার ভয়ে দেখায়। ইহাতে আমি ও আমার পরিবারের লোকজন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি। মমতাজ বেগম আমার বড় ছেলে রোকনকে এবং আমার পরিবারের সদস্যদের কে বিভিন্ন লোকজন এবং বিভিন্ন মামলায় হয়রানি করে অতিষ্ট করে ফেলছে। নুরুল ইসলাম রাত কাটানোর জন্য চুপটি ঘর ছাড়া আর কিছুই নেই তার জমিতে ঘর করতে গেলে মমতাজ বেগম তার ভাই পুলিশ সদস্য এই দোহাই দিয়ে টোক তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ দিয়ে বিভিন্নভাবে হয়রানি করে আসছে নুরুল ইসলাম দাবি করে কোন রকম অভিযোগ ছাড়াও এই মহিলার কথায় টোক তদন্ত কেন্দ্র থেকে পুলিশ এসে আমাকে এবং আমার স্ত্রী সন্তানদেরকে অহেতুক হুমকি এবং ভয় ভীতি প্রদর্শন করে। এ ব্যাপারে টোকা তদন্ত কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত এসআই রফিক বলেন যে তাদের পারিবারিক কলহ দীর্ঘদিনের এ ব্যাপারটি এলাকাবাসীর উদ্যোগে মীমাংসা করা দরকার মমতাজ বেগম এবং তার শ্বশুর কেউই আমাদের কথা রাখে না।



Discussion about this post