
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর :: গাজীপুর (মহানগর) সংবাদদাতা: গাজীপুরের শ্রীপুরে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনিয়ে নেওয়া চিহ্নিত সন্ত্রাসী সুমন ও তার সহযোগী রাজীবকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। রবিবার (৩১ আগস্ট) রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
একই রাতে শ্রীপুর থানার পুলিশ সুমনের আরেক সহযোগী সোহানকে বরমী এলাকা থেকে আটক করে। এর আগে ঘটনাদিন রাতে সুমনের সহযোগী রুকন ও শিহাবকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। এ নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা ও আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার মামলায় মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
শ্রীপুর থানার ওসি মুহম্মদ আব্দুল বারিক জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে এলাকাবাসীর হাতে গণপিটুনির শিকার হওয়া সুমনকে পুলিশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাচ্ছিল। এ সময় সুমনের নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসী বাহিনী বিভিন্ন স্থানে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় এসআই রেজাউল করিম বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুমন শ্রীপুরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র ও মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এলাকায় রয়েছে তার বিশাল ক্যাডার বাহিনী। এই বাহিনীর ভয়ে সাধারণ মানুষ মুখ খুলতে সাহস পান না। সুমন বেশিরভাগ সময় ত্রিমোহনী ব্রিজ পার হয়ে ময়মনসিংহের পাগলা থানা এলাকার নদী ও বিল বেষ্টিত দুর্গম অঞ্চলে অবস্থান করে। সুযোগ বুঝে সে শ্রীপুর এলাকায় প্রবেশ করে চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধ চালিয়ে নির্বিঘ্নে পালিয়ে যায় ওই দুর্গম স্থানে।
একই রাতে শ্রীপুর থানার পুলিশ সুমনের আরেক সহযোগী সোহানকে বরমী এলাকা থেকে আটক করে। এর আগে ঘটনাদিন রাতে সুমনের সহযোগী রুকন ও শিহাবকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। এ নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা ও আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার মামলায় মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
শ্রীপুর থানার ওসি মুহম্মদ আব্দুল বারিক জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে এলাকাবাসীর হাতে গণপিটুনির শিকার হওয়া সুমনকে পুলিশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাচ্ছিল। এ সময় সুমনের নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসী বাহিনী বিভিন্ন স্থানে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় এসআই রেজাউল করিম বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুমন শ্রীপুরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র ও মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এলাকায় রয়েছে তার বিশাল ক্যাডার বাহিনী। এই বাহিনীর ভয়ে সাধারণ মানুষ মুখ খুলতে সাহস পান না। সুমন বেশিরভাগ সময় ত্রিমোহনী ব্রিজ পার হয়ে ময়মনসিংহের পাগলা থানা এলাকার নদী ও বিল বেষ্টিত দুর্গম অঞ্চলে অবস্থান করে। সুযোগ বুঝে সে শ্রীপুর এলাকায় প্রবেশ করে চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধ চালিয়ে নির্বিঘ্নে পালিয়ে যায় ওই দুর্গম স্থানে।



Discussion about this post